
কুমিল্লাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছে।
ঢাকা, নোয়াখালী ফেনী, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, চাঁদপুর, লক্ষীপুর, নীলফামারী, সীতাকুণ্ড, সিরাজগঞ্জ, নারায়ণগঞ্জ, পটুয়াখালী, বগুড়া, বরিশাল, মৌলভীবাজার থেকে ভূমিকম্প অনুভূত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে।
শুক্রবার (২১ নভেম্বর) সকালে ১০টা ৩৮ মিনিটে এই ভূমিকম্প অনুভূত হয়।
এদিকে ভূমিকম্পের পর আতঙ্কে লোকজন বাসা থেকে রাস্তায় নেমে আসে। কম্পনের ধাক্কায় অনেক ভবনের জানালার কাঁচ ভেঙে গেছে এবং বেশ কিছু ভবনের দেওয়ালে ফাটল দেখা দেওয়ার খবরও পাওয়া গেছে।
প্রাথমিক তথ্য অনুযায়ী, ভূমিকম্পটির মাত্রা ৫ দশমিক ৫ বলে ধারণা করা হচ্ছে এবং এর কেন্দ্রস্থল ঘোড়াশালের নিকটবর্তী এলাকা।
এতে রাজধানীর বিভিন্ন অঞ্চলের বাসিন্দারা আতঙ্কিত হয়ে রাস্তায় নেমে আসে।
প্রাথমিকভাবে গুগল আর্থকোয়াক অ্যালার্ট সিস্টেম জানিয়েছে, ভূমিকম্পটির উৎপত্তি নরসিংদীর ঘোড়াশাল থেকে ৭ কিলোমিটার দূরে।
মার্কিন ভূতাত্ত্বিক জরিপ সংস্থা (ইউএসজিস) বলছে, রিখটার স্কেলে ভূমিকম্পটির তীব্রতা ছিল ৫ দশমিক ৫।
অন্যদিকে পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতেও এই ভূমিকম্প অনুভূত হয়। এনডিটিভির খবরে বলা হয়েছে, ভারতের পশ্চিমবঙ্গের কলকাতাসহ আশপাশের এলাকায় ভূমিকম্প অনুভূত হয়।






