চলতি বছর হজে যেতে সবচেয়ে বেশি হজযাত্রী নিবন্ধিত হয়েছেন ঢাকা জেলায়। অন্যদিকে সবচেয়ে কম হজযাত্রী নিবন্ধিত হয়েছেন পার্বত্য জেলা বান্দরবানে।
চলতি বছর সরকারি ব্যবস্থাপনায় ১০ হাজার ৩৯ জন ও বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় ১ লাখ ৯ হাজার ৪৪৭ জন হজে যেতে পারবেন। এখন পর্যন্ত সব মিলিয়ে নিবন্ধন করেছেন ১ লাখ ১৯ হাজার ৪৮৬ জন। হজযাত্রী প্রশিক্ষণের জন্য বুধবার (২৬ এপ্রিল) ধর্ম মন্ত্রণালয় থেকে সব জেলা প্রশাসকের (ডিসি) কাছে পাঠানো চিঠি থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
এদিকে চলতি মৌসুমে হজ নিবন্ধনের জন্য দফায় দফায় আটবার সময় বাড়ানো হয়েছে। তারপরও হজযাত্রীদের প্রত্যাশিত সাড়া মেলেনি।
এ বছর যে ১০টি জেলা থেকে হজের জন্য সবচেয়ে বেশি নিবন্ধন হয়েছে সে জেলাগুলো হলো- ঢাকা (৫৫ হাজার ৯ জন), চট্টগ্রাম (১০ হাজার ৬২ জন), বগুড়া (৩ হাজার ৬৪২ জন), কুমিল্লা (৩ হাজার ১৪৯ জন),ময়মনসিংহ (২ হাজার ৮৬৬ জন), রংপুর (২ হাজার ৬৫০ জন), রাজশাহী (২ হাজার ৪২৭ জন), সিরাজগঞ্জ (২ হাজার ১৮১ জন), গাজীপুর (২ হাজার ৯৯ জন), নওগাঁ (২ হাজার ৪৮ জন), সিলেট (১ হাজার ৮৪১ জন)।
এছাড়া ফরিদপুরে ৩৭৫, গোপালগঞ্জে ১৩৪, কিশোরগঞ্জে এক হাজার ১০১, মাদারীপুরে ২৭২, মানিকগঞ্জে ১৫৮, মুন্সীগঞ্জে ৪২০, নারায়ণগঞ্জে এক হাজার ২৫৬, নরসিংদীতে এক হাজার ৯৭, রাজবাড়ীতে ১৫৫, শরীয়তপুরে ২৯৩, টাঙ্গাইলে এক হাজার ২৮৭, বাগেরহাটে ১৭২, চুয়াডাঙ্গায় ৩২৬, যশোরে এক হাজার ১৫, ঝিনাইদহে ৩২৬, খুলনায় এক হাজার ৬০৯, কুষ্টিয়ায় ৮৫১, মাগুরায় ২১১, মেহেরপুরে ১২৭, নড়াইলে ১৬৮, সাতক্ষীরায় এক হাজার ৫৫, জামালপুরে এক হাজার ৬৯, নেত্রকোনায় ৩০৪, শেরপুরে এক হাজার ১৫১ জন, চাঁপাইনবাবগঞ্জে এক হাজার ১৬৯, জয়পুরহাটে ৫৩০, নাটোরে এক হাজার ৩৭২, পাবনায় এক হাজার ৫০০, দিনাজপুরে এক হাজার ৬৮৭, গাইবান্ধায় ৮২০, কুড়িগ্রামে ৭২৫, লালমনিরহাটে ১৯৬, নীলফামারীতে ৫৯২, পঞ্চগড়ে ৩২৫, ঠাকুরগাঁয়ে ৮৯২, হবিগঞ্জে ১৭১, মৌলভীবাজারে ২৮০, সুনামগঞ্জে ১২৯ নিবন্ধিত হজযাত্রী রয়েছেন।