নাজমুল হোসেন শান্ত প্রথমবারের মতো বিশ্বকাপ খেলার রোমাঞ্চ পেয়েছেন। তাতেও আছে বাড়তি পাওয়া। তিনি খেলতে যাচ্ছেন দলের সহ-অধিনায়ক হয়ে। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অধিনায়ক হিসেবে পথচলা শুরুর দিনেই এমন খুশির খবর পেয়েছেন শান্ত।
বছরখানেক আগেও তাকে সইতে হয়েছে নানা ধরনের হাস্যরস। এখন দলের সবচেয়ে ধারাবাহিক ব্যাটার তো বটেই, এখন তিনি গুরত্বপূর্ণ অংশও। নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে তৃতীয় ওয়ানডেতেও বাকি সব ব্যাটারের ব্যর্থতার দিনে ৮৪ বলে ৭৬ রানের ইনিংস খেলে ছিলেন দলের সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক। শেষ তিন ইনিংসেই হাফ সেঞ্চুরি রয়েছে তার।
এমন দারুণ ধারাবাহিকতার মধ্যে সহ-অধিনায়কত্ব পাওয়া নিয়ে শান্ত বলেন, ‘এটা অনেক গর্বের ব্যাপার। এমনকি আমার পরিবারের সদস্যরাও (গর্বিত) কালকেও এই কথা বলেছি। অবশ্যই অনেক গর্বের ব্যাপার উপভোগ করবো পুরো পরিস্থিতিটা। যদি…যদি বলতে ওই মুহূর্তগুলো।’
অধিনায়কত্বে অভিষেকের দিনে ব্যাট হাতে দারুণ সময়ই কাটিয়েছেন শান্ত।
তবে নিজে ৭৬ রান করলেও দল অলআউট হয়ে গেছে স্রেফ ১৭১ রানে। ম্যাচও হারতে হয়েছে ৭ উইকেটের বড় ব্যবধানে। অধিায়কত্বের অভিজ্ঞতা কেমন ছিল শান্তর? তিনি বলছেন ব্যক্তিগতভাবে রোমাঞ্চ থাকলেও হতাশ হয়েছেন দলের হারে।
বিশ্বকাপ দল নিয়ে শান্তর বক্তব্য, ‘দল অনেক ভালো হয়েছে। তামিম ভাইয়ের সঙ্গে অনেক দিন ধরে খেলেছি। বাংলাদেশ দলকে অনেকদিন সার্ভিস দিয়েছেন, হয়তো ভবিষ্যতে আরও দেবেন। অবশ্যই মিস করবো এবং অনেক কিছু শিখেছি।’