জানুয়ারি ১১, ২০২৫

শনিবার ১১ জানুয়ারি, ২০২৫

কিউএস র‌্যাংকিংয়ে এবার স্থান পেল বাংলাদেশের ১৫টি বিশ্ববিদ্যালয়

QS World University Rankings
ছবি: সংগৃহীত

প্রতি বৎসর বিশ্বের সেরা বিশ্ববিদ্যালয়গুলো নিয়ে নানা ধরনের র‌্যাংকিং প্রকাশ করে থাকে যুক্তরাজ্যভিত্তিক শিক্ষা ও গবেষণা-প্রতিষ্ঠান কোয়াককোয়ারেলি সায়মন্ডস (কিউএস)। এবার কিউএস র‌্যাংকিংয়ে বাংলাদেশ থেকে সরকারি ও বেসরকারি মোট ১৫টি বিশ্ববিদ্যালয় স্থান পেয়েছে।

মঙ্গলবার (০৪ জুন) রাতে ‘কিউএস ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটি র‍্যাঙ্কিংস ২০২৫: টপ গ্লোবাল ইউনিভার্সিটিস’ শীর্ষক এই তালিকা বিশ্বব্যাপী বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর র‍্যাঙ্কিং মূল্যায়নকারী প্রতিষ্ঠান কিউএস তাদের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করেছে।

বিশ্ববিদ্যালয় গুলো হলো- ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয, নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়, খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, ইস্ট ওয়েস্ট বিশ্ববিদ্যালয়, ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অফ বিজনেস এগ্রিকালচার অ্যান্ড টেকনোলজি, স্টামফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়, ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি।

উল্লেখ্য, ২০০৪ থেকে ২০০৯ সাল পর্যন্ত যুক্তরাজ্যভিত্তিক শিক্ষা সাময়িকী টাইমস হায়ার অ্যাডুকেশনের সঙ্গে যৌথভাবে সেরা বিশ্ববিদ্যালয়ের র‌্যাংকিং প্রকাশ করলেও ২০১০ সালে আলাদা হয়ে যায় কিউএস।
এরপর থেকে এককভাবেই র‌্যাংকিং প্রকাশ করে আসছে তারা। কিউএসের প্রকাশিত সেরা বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকাকে বিশ্বব্যাপী সবচেয়ে গ্রহণযোগ্য র‌্যাংকিংগুলোর একটি মনে করা হয়।
এই র‌্যাংকিংয়ে এখন আটটি সূচকে বিশ্ববিদ্যালয়ের সামগ্রিক মান নিরূপণ করা হয়। প্রতিটি সূচকে ১০০ করে স্কোর থাকে। সব সূচকের যোগফলের গড়ের ভিত্তিতে সামগ্রিক স্কোর নির্ধারিত হয়।
 
কিউএস র‌্যাংকিংয়ের সূচকগুলো হল- একাডেমিক খ্যাতি (একাডেমিক রেপুটেশন), চাকরির বাজারে সুনাম (অ্যামপ্লয়ার রেপুটেশন), শিক্ষক-শিক্ষার্থী অনুপাত (ফ্যাকাল্টি-স্টুডেন্ট রেশিও), শিক্ষকপ্রতি গবেষণা-উদ্ধৃতি (সাইটেশনস পার ফ্যাকাল্টি), আন্তর্জাতিক শিক্ষক অনুপাত (ইন্টারন্যাশনাল ফ্যাকাল্টি রেশিও), আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থী অনুপাত (ইন্টারন্যাশনাল স্টুডেন্ট রেশিও), আন্তর্জাতিক গবেষণা নেটওয়ার্ক (ইন্টারন্যাশনাল রিসার্চ নেটওয়ার্ক) ও কর্মসংস্থান (অ্যাম্প্লয়মেন্ট আউটকামস)।