
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগরে ঘন ঘন লোডশেডিং এ অতিষ্ঠ এলাকাবাসী। ৩৩ কেভি লাইন মেরামত ও গাছ কাটা কর্মসূচির নামে প্রায় দিন কয়েক ঘন্টা ব্যাপী থাকে না কারেন্ট। হালকা ঝড়ু বাতাস-বৃষ্টি হলে বন্ধ থাকে বিদ্যুৎ সরবরাহ। এতে ব্যবসায়ীদের ক্ষতির পাশাপাশি তীব্র গরমে বিপর্যস্ত জনজীবন। হাসপাতাল থাকা রোগীদের করুন দশা। এমনকি মধ্যরাতে কারেন্ট গিয়ে আসে কয়েক ঘন্টা পর। তীব্র গরম আর লোডশেডিং এ ঠান্ডা-কাশি, জ্বরে ভুগছে শিশু ও নারীরা।
পৌর এলাকার আক্তার মিয়া বলেন, হালকা বৃষ্টি বা বাতাস হলেই লাইন বন্ধ করে দেয়। আসে অনেক দেরি করে। এটার মানে কি বুঝলাম না।
মুসা মিয়া বলেন, প্রায় শুক্রবার হয়ে গেছে পল্লী বিদ্যুৎতের এখন গাছ কাটা কর্মসূচির নামে সকাল ৭ টা থেকে দুপুর ১২-১টা পর্যন্ত লোডশেডিং। এদের গাছ কাটা শেষ হবে কবে জানি না।
আনিছুর রহমান বলেন, গ্রামে বাজে অবস্থা। যাদের পয়সা আছে তারা তো এখন আইপিএস ব্যবহার করে। যারা পল্লী বিদ্যুৎ এর উপর নির্ভর তাদের এই গরমে লোডশেডিং এ নাকাল হওয়ার অবস্থা। আমরা কোথায় যাবো বলেন!
নবীনগর জোনাল অফিসের ডিজিএম অফিসে উপস্থিত না থাকায় তার মোবাইল ফোনে অনেকবার ফোন দিয়েও তার সাথে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি।