সেপ্টেম্বর ১৭, ২০২৪

মঙ্গলবার ১৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৪

‘রমজান আত্মশুদ্ধির দিকনির্দেশক’

রমজান ইসলামিক বিশ্বাসের অন্যতম পবিত্র মাস হিসেবে প্রতীয়মান। যেথানে মুসলিমরা একমাস ব্যাপী সিয়াম সাধনা করে যা ইসলামের পাঁচটি স্তম্ভের মধ্যে অন্যতম। রমজান হল আধ্যাত্মিকতা বৃদ্ধির সময় যা নিছক খাবার ও পানীয় হতে শারীরিক অব্যাহতির বাইরে।

এই মাস গুরত্ব প্রদান করে যে কারো সাথে সৃষ্টিকর্তার সম্পর্ক বৃদ্বিতে দান, দয়া ও আত্মশুদ্ধিমুলক কাজের মাধ্যমে। এই পবিত্র মাস শিক্ষা দেয় আত্ম- সংযম, শুদ্ধি, সরলতা মুসলিমদের মাঝে ধর্মীয় সচেতনতা বৃদ্ধির মাধ্যমে। রমাদান ব্যাপক তাৎপর্য তুলে ধরে যা দয়া, ক্ষমা ও মুক্তির মাস হিসেবে পরিচিত।

এই মাসের বার্ষিক পুনরাবৃত্তি সত্ত্বেও, রমজানের গুরত্ব থেকে আমাদের প্রায়ই দূরত্ব হয় যার ফলে দূর্নীতি ও অনৈতিক চর্চার সর্বোচ্চ বিস্তার প্রত্যেক ক্ষেত্রে ক্রমাগত বাড়ে।

তারপরেও, রমজানের শিক্ষা সুযোগ দেয় অপকর্ম পরিহার নির্দেশনা। এই মাস সহায়তা করে, আত্মিক-পরিশুদ্ধির সময় হিসেবে যা রোজা রাখা, আত্ম-বিসর্জন এবং প্রার্থণার মাধ্যমে। উপরন্তু, এই মাস অভাবগ্রস্থদের সহায়তা করতে উদ্বুদ্ধ করে যা সহানুভূতি ও উদারতার চেতনাকে প্রতিফলিত করে।

মুসলিম হিসেবে আমাদের একান্ত কর্তব্য এই শিক্ষাগুলো গ্রহন করা এবং ইসলামিক ভাবনা প্রতিপালনের মাধ্যমে ভবিষ্যত প্রজন্মের মাঝে ছড়িয়ে দেয়া।