এদিকে কুমিল্লা সিটি করপোরেশনে মেয়র পদের উপনির্বাচনে ভোটকেন্দ্রের বাইরে দুপক্ষের গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে। এতে সুজন নামের একজন গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। এ ঘটনায় আরও দুজন আহত হয়েছেন। শনিবার (৯ মার্চ) ভোটগ্রহণ চলাকালে ১৯ নম্বর ওয়ার্ডের মুন্সি এম আলী উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্রে এ ঘটনা ঘটে।
এর আগে ভোটের শুরুতেই অনিয়মের অভিযোগ তুলেছেন তিন মেয়র প্রার্থী। টেবিল ঘড়ি প্রতীকের প্রার্থী মনিরুল হক সাক্কু বলেন, ‘৫, ৬ ও ৭ নম্বর ওয়ার্ডে আমার ভোটার এবং এজেন্টদের ঢুকতে দেওয়া হচ্ছে না।’
এই বিষয়ে রিটার্নিং কর্মকর্তা ফরহাদ হোসেন গণমাধ্যমকে বলেন, ‘একটি কেন্দ্রে অভিযোগ পেয়ে ব্যবস্থা নিয়েছি। মোড়ে মোড়ে জটলা ঠেকাতে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।’
কুমিল্লা সিটিতে ভোটার রয়েছেন দুই লাখ ৪২ হাজার ৪৫৮ জন। ভোট কক্ষের সংখ্যা ৬৪০টি। প্রিজাইডিং কর্মকর্তা ১০৫ জন, সহকারী প্রিজাইডিং ৬৪০ জন, পোলিং এজেন্ট এক হাজার ২৮০ জন। প্রতি তিন ওয়ার্ডে একজন করে ৯ জন জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ও আচরণবিধি প্রতিপালনে সব ওয়ার্ডে একজন করে ২৭ জন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট কাজ করেছেন।