কুমিল্লা মেডিকেল কলেজের ১০ ইন্টার্ন চিকিৎসক ও শিক্ষার্থীকে বিভিন্ন মেয়াদে শাস্তি দেওয়া হয়েছে। শিক্ষার্থী নির্যাতনসহ নানা অভিযোগে তাঁদের এই শাস্তি দেওয়া হয়।
কলেজের অধ্যক্ষ মির্জ্জা মুহাম্মদ তাইয়েবুল ইসলাম বলেন, গত সোমবার সকালে কুমিল্লা মেডিকেল কলেজের একাডেমিক কাউন্সিলের সভা অনুষ্ঠিত হয়। ওই সভার সিদ্ধান্ত অনুয়ায়ী ওই দিনই ১০ জন ইন্টার্ন চিকিৎসক ও শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে বিভিন্ন মেয়াদে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
গত সোমবার কুমিল্লা মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ স্বাক্ষরিত শিক্ষার্থীদের শাস্তিবিষয়ক এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, একাডেমিক কাউন্সিলের সভায় সর্বসম্মতিক্রমে গত ২২ ফেব্রুয়ারি এবং ৯ মার্চ কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ ক্যাম্পাসে ঘটিত অপ্রীতিকর ঘটনা জড়িত ছাত্রদের বিভিন্ন মেয়াদে শাস্তি অনুমোদিত হয়। এই শাস্তি অবিলম্বে কার্যকর হবে।
শাস্তি পাওয়া ইন্টার্ন চিকিৎসক ও শিক্ষার্থীরা হলেন- কুমিল্লা মেডিকেল কলেজের ২৫তম ব্যাচের হৃদয় রঞ্জন নাথ ও আনোয়ার হোসেন; ২৭তম ব্যাচের শহিদুল ইসলাম, জয় সরকার ও সামিউল হক; ২৮তম ব্যাচের শাইখ আবেদিন, তালুকদার মো. ফারহান ও তাহসিনুল হক; ৩০তম ব্যাচের আফ্রিদি ইসলাম এবং ৩১তম ব্যাচের ইয়াসির জোনায়েদ। এছাড়া তাঁদের পরবর্তী আচরণ তদারক করা হবে।
কলেজ সূত্রে জানা যায়, বিভিন্ন মেযাদে শাস্তি পাওয়া ইন্টার্ন চিকিৎসক ও শিক্ষার্থীরা হলেন কুমিল্লা মেডিকেল কলেজের ২৫তম ব্যাচের হৃদয় রঞ্জন নাথ ও আনোয়ার হোসেন, ২৭তম ব্যাচের শহিদুল ইসলাম, জয় সরকার ও সামিউল হক, ২৮তম ব্যাচের শাইখ আবেদিন, তালুকদার মো. ফারহান ও তাহসিনুল হক, ৩০তম ব্যাচের আফ্রিদি ইসলাম ও ৩১তম ব্যাচের ইয়াসির জোনায়েদ। এর মধ্যে ২৫তম ব্যাচের হৃদয় রঞ্জন নাথকে ক্যাম্পাসে আজীবন নিষিদ্ধ করা হয়েছে।