এবার বাংলাদেশী ক্রিকেটার নাসির হোসেনের বিরুদ্ধে দূর্নীতির অভিযোগ এনেছে ইন্টারন্যাশনাল ক্রিকেট কাউন্সি (আইসিসি)। ২০২১ সালে আবুধাবি টি-টেন লিগ চলাকালীন দুর্নীতি বিরোধী নিয়মের বিভিন্ন ধারা ভঙ্গের কারণে বাংলাদেশের ক্রিকেটার নাসির হোসেন ছাড়াও আরও সাতজন খেলোয়াড়-কর্মকর্তা এবং দলের মালিকদের অভিযুক্ত করা হয়েছে।
মঙ্গলবার (১৯ সেপ্টেম্বর) বিকেলে আইসিসি এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে জানিয়েছে এসব তথ্য।
এক বিজ্ঞপ্তিতে আইসিসি জানিয়েছে, ‘দুর্নীতি বিরোধী বিধি বিভিন্ন ধারা লঙ্ঘনের জন্য ইসিবির পক্ষ থেকে টি-টেন লিগে অংশ নেয়া আটজন খেলোয়াড় ও কর্মকর্তাকে অভিযুক্ত করেছে আইসিসি।’
নাসিরের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগের একটি হচ্ছে, ৭৫০ মার্কিন ডলারের বেশি অর্থ মূল্যের উপহারের রসিদ সম্পর্কে দুর্নীতি দমন কর্মকর্তা (ডিএসিও)-কে বিস্তারিত জানাতে ব্যর্থ হয়েছেন।
এছাড়াও দুর্নীতির প্রস্তাব বিস্তারিত তথ্য দুর্নীতি বিরোধী কর্মকর্তাকে জানাননি বাংলাদেশের হয়ে ১৯টি টেস্ট, ৬৫টি ওয়ানডে এবং ৩১টি টি-টোয়েন্টি খেলা নাসির।
কোন ধরনের কারণ ছাড়াই দুর্নীতির তদন্তে সহায়তা করতে অস্বীকৃতি বা প্রত্যাখান করার অভিযোগও আনা হয়েছে নাসিরের বিরুদ্ধে।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, ‘২০২১ সালে আবুধাবি টি-টেন লিগের সাথে সম্পর্কিত অভিযোগ এবং সেই টুর্নামেন্টে বেশ কয়েকটি ম্যাচে দুর্নীতি করার চেষ্টা হয়েছিলো।
অভিযুক্ত আট জন হলেন, কৃষাণ কুমার চৌধুরী (অন্যতম মালিক), পরাগ সাংভি (অন্যতম মালিক), আসার জাইদি (ব্যাটিং কোচ), সানি দিলন (সহকারী কোচ), শাদাব আহমেদ (টিম ম্যানেজার), আরব আমিরাতের স্থানী ক্রিকেটার রিজওয়ান জাভেদ, সালিয়া সামান এবং নাসির হোসেন (বাংলাদেশের ক্রিকেটার)