এপ্রিল ২১, ২০২৫

সোমবার ২১ এপ্রিল, ২০২৫

ইনফিনিক্সের এক্সক্লুসিভ নোট ৫০ সিরিজ এক্সপেরিয়েন্স ইভেন্ট

ইনফিনিক্সের এক্সক্লুসিভ নোট ৫০ সিরিজ এক্সপেরিয়েন্স ইভেন্ট
ইনফিনিক্সের এক্সক্লুসিভ নোট ৫০ সিরিজ এক্সপেরিয়েন্স ইভেন্ট/ছবি: প্রতিনিধি

গ্লোবাল টেক ব্র্যান্ড ইনফিনিক্স তাদের নতুন নোট ৫০ সিরিজের পোস্ট-লঞ্চ প্রোডাক্ট এক্সপেরিয়েন্স ইভেন্ট আয়োজন করেছে। এই এক্সক্লুসিভ ইভেন্টে একত্রিত হয়েছেন প্রযুক্তি সাংবাদিক, শীর্ষস্থানীয় টেক কে-ওএল, ইনফিনিক্স ফ্যান এবং গুরুত্বপূর্ণ স্টেকহোল্ডাররা।

এই ইভেন্টে তারা হাতে-কলমে অভিজ্ঞতা লাভ করেছেন ইনফিনিক্সের সর্বশেষ ফ্ল্যাগশিপ সিরিজের উদ্ভাবনী ফিচারগুলোর।

রাজধানীর একটি সুসজ্জিত ভেন্যুতে অনুষ্ঠিত এই আয়োজনে উপস্থিত ছিলেন দেশের শীর্ষ প্রযুক্তি সাংবাদিক, জনপ্রিয় টেক কনটেন্ট ক্রিয়েটর, ইনফিনিক্স ভক্ত এবং ব্র্যান্ড সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন পর্যায়ের ব্যক্তিত্বরা।

ইভেন্টের শুরুতেই অতিথিরা প্রবেশ করেন একটি ইন্টারঅ্যাকটিভ ইমারসিভ ওয়াকথ্রু জোনে, যা নতুন প্রজন্মের চাহিদা ও প্রযুক্তির ধারণাকে প্রতিফলিত করে। এ অংশটি মূল প্রদর্শনী ভেন্যুতে প্রবেশের আগে দর্শকদের মাঝে প্রযুক্তির প্রতি আগ্রহ ও কৌতূহল জাগিয়ে তোলে।

অনুষ্ঠানের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন ইনফিনিক্স বাংলাদেশের শীর্ষ কর্মকর্তারা। সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে তারা বলেন, “নোট ৫০ সিরিজ আমাদের সেই অঙ্গীকারেরই বহিঃপ্রকাশ—যেখানে ফ্ল্যাগশিপ প্রযুক্তিকে আরও সহজলভ্য করার লক্ষ্যে আমরা কাজ করছি। ডিজাইন থেকে শুরু করে পারফরম্যান্স—সবকিছুতেই এই সিরিজ ব্যবহারকারীদের নতুন কিছু দেওয়ার লক্ষ্যেই তৈরি।”

পুরো আয়োজনজুড়ে প্রযুক্তির সঙ্গে স্টাইল ও ভিজ্যুয়াল উপস্থাপনার সংমিশ্রণ ছিল চোখে পড়ার মতো। নোট ৫০ সিরিজের নান্দনিক নকশা, উজ্জ্বল ডিসপ্লে এবং আধুনিক এ-আই ফিচারগুলোকে ঘিরেই গড়ে তোলা হয়েছিল আয়োজনের আবহ। এতে ফুটে উঠেছে ইনফিনিক্সের নতুন প্রজন্মের ব্যবহারকারীদের জন্য তৈরি লাইফস্টাইল-ভিত্তিক প্রযুক্তির প্রতিচ্ছবি।

ইভেন্টের মূল আকর্ষণ ছিল প্রোডাক্ট এক্সপেরিয়েন্স জোন, যেখানে অতিথিরা সরাসরি নোট ৫০ সিরিজের স্মার্টফোন ব্যবহার করে এর বিভিন্ন ফিচার সম্পর্কে ধারণা পান।

এ-আই ফিচার, স্লিম ডিজাইন, স্মুথ ডিসপ্লে, ফাস্ট চার্জিং প্রযুক্তি এবং উন্নত ক্যামেরা সিস্টেম—সব মিলিয়ে ডিভাইসটি প্রশংসা কুড়িয়েছে উপস্থিত সবার থেকেই।

এই আয়োজন শুধুমাত্র একটি প্রোডাক্ট প্রদর্শনীর মধ্যে সীমাবদ্ধ ছিল না—এটি ছিল নতুনত্ব ও উদ্ভাবনের একটি উদযাপন, যা বাংলাদেশের তরুণ ও প্রযুক্তি সচেতন প্রজন্মের জন্য ইনফিনিক্সের প্রতিশ্রুতি ও ভবিষ্যতের দিকনির্দেশনা স্পষ্ট করে দেয়।